বান্দরবান জেলা পরিষদের পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ: নেতৃত্বের ধারাবাহিকতায় এক উজ্জ্বল ইতিহাস

বান্দরবান, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের অপরূপ লীলাভূমি, শুধু পাহাড়-নদী-জঙ্গলের জন্যই নয়, বরং এখানকার রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মধারার জন্যও অনন্য। বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের ইতিহাসে বহু গুণী ব্যক্তি তাদের অসাধারণ নেতৃত্ব, সমাজসেবামূলক কর্ম, এবং ভবিষ্যৎ উন্নয়ন পরিকল্পনার মাধ্যমে এই অঞ্চলকে এগিয়ে নিয়েছেন। এই নিবন্ধে তুলে ধরা হলো বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের পূর্বতন চেয়ারম্যান ও সম্মানিত সদস্যদের জীবন ও কর্মযজ্ঞ।

Table of Contents

বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান:

 

বান্দরবান জেলা পরিষদের পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ

 

জনাব ক্য শৈ হ্লা, বর্তমান চেয়ারম্যান, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব ক্য শৈ হ্লা ২৫ ডিসেম্বর ১৯৬৩ সালে বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার আলেক্ষ্যং মৌজার আমতলী পাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি বান্দরবান সদরের উজানী পাড়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। তাঁর পিতা ছিলেন মরহুম মেঅং মাস্টার এবং মাতার নাম ওয়াংপাইখয়। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জনক।

তিনি ডনবস্কো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণের পর ১৯৮২ সালে শ্রীপুর হরনদ্বীপ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং ১৯৮৪ সালে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার ইমাম গাজ্জালী কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন।

🎯 ক্রীড়া, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড:

জনাব ক্য শৈ হ্লা কেবল একজন প্রশাসক নন, বরং ক্রীড়া, সংস্কৃতি এবং সমাজসেবার প্রতিও তাঁর নিষ্ঠা প্রশংসনীয়। তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে নেতৃত্ব দিয়েছেন:

  • ঈগল স্পোর্টিং ক্লাব, জুডো ও কারাতে ক্লাব, ও রয়েল শিল্পী গোষ্ঠীপ্রতিষ্ঠাতা সভাপতি

  • জেলা ক্রীড়া সংস্থা, বান্দরবানসদস্য

  • বাংলাদেশ কারাতে ফেডারেশনপ্রাক্তন সহ-সভাপতি; বর্তমানে সেক্রেটারি

  • বান্দরবান চেম্বার অব কমার্সপ্রেসিডেন্ট

  • এফবিসিসিআইকো-চেয়ারম্যান (ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রিসার্চ)

  • দৈনিক সাঙ্গুসম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি

  • ঈগল উড লিমিটেডচেয়ারম্যান

  • সেন্টার ফর হিউম্যান ডেভেলপমেন্টপ্রতিষ্ঠাতা

  • বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়কো-চেয়ারম্যান

🏅 সম্মাননা ও পুরস্কার:

জনাব ক্য শৈ হ্লা-এর জনসেবামূলক ও পরিবেশবান্ধব কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি পেয়েছেন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বহু পুরস্কার:

  • জাতীয় বৃক্ষরোপণ পুরস্কার (২০০১ ও ২০০৯) – ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলা পরিষদ পর্যায়ে প্রথম স্থান অধিকার করে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক সম্মানিত হন।

  • মানবসেবা সম্মাননা (২০১২) – ধরিত্রী বাংলাদেশ কর্তৃক প্রদান।

  • রেড ক্রিসেন্ট অ্যাওয়ার্ড (২০১৪) – বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি কর্তৃক মানবিক অবদানের জন্য সম্মানিত।

🏛️ রাজনৈতিক জীবন:

জনাব ক্য শৈ হ্লা একজন অভিজ্ঞ রাজনৈতিক নেতা, যিনি দীর্ঘদিন ধরে বান্দরবানের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক পরিমণ্ডলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন।

  • বান্দরবান জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগপ্রতিষ্ঠাতা সভাপতি

  • বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগবর্তমান সভাপতি

  • বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য০৫/০৮/১৯৯৭ – ০৬/০৯/২০০০

  • চেয়ারম্যান, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

    • প্রথম মেয়াদ: ১১/০৮/২০০০ – ১৬/০২/২০০২

    • দ্বিতীয় মেয়াদ: ২৫/০৫/২০০৯ – ২৫/০৩/২০১৫

    • তৃতীয় মেয়াদ: ২৫/০৩/২০১৫ – ১২/১২/২০২০

    • চতুর্থ মেয়াদ: ১৩/১২/২০২০ – বর্তমান পর্যন্ত

🌏 আন্তর্জাতিক ভ্রমণ:

জনাব ক্য শৈ হ্লা উন্নয়ন ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের লক্ষ্যে বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে: যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি, চীন, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, নেপাল, ভারত, মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া, নিউজিল্যান্ড ও মালয়েশিয়া।

🌱 ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:

তাঁর ভবিষ্যৎ লক্ষ্য হলো, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা বান্দরবানকে একটি পরিবেশবান্ধব, শিক্ষিত ও মানবিক সমাজে রূপান্তর করা, যেখানে আগামী প্রজন্ম শান্তিপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ জীবন যাপন করতে পারবে।

 

বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ:

 

 

জনাব ক্যসাপ্রু
জনাব ক্যসাপ্রু

 

জনাব ক্যসাপ্রু,  সদস্যবান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব ক্যসাপ্রু ২৯ নভেম্বর ১৯৬৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন মরহুম মংহ্লাচিং এবং মাতার নাম মরহুমা হ্ননখয় মারমা। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জনক।

তিনি রাঙ্গুনিয়া আদর্শ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এসএসসি, রাঙ্গুনীয়া মহাবিদ্যালয় থেকে ১৯৮৬ সালে এইচএসসি এবং একই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৯৮৮ সালে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।

🏛️ রাজনৈতিক জীবন:

জনাব ক্যসাপ্রু একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তাঁর রাজনৈতিক কর্মজীবনের উল্লেখযোগ্য দিকগুলো নিম্নরূপ:

  • সহ-সভাপতি, বান্দরবান জেলা যুবলীগ(১৯৯১–১৯৯৫)

  • সাধারণ সম্পাদক, বান্দরবান জেলা শ্রমিক লীগ(১৯৯৬–২০০১)

  • সভাপতি, বান্দরবান সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ(২০০১–২০০৯)

  • সাংগঠনিক সম্পাদক, বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগবর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন

  • সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

    • প্রথম মেয়াদ: ২৫/০৫/২০০৯ – ২৫/০৩/২০১৫

    • দ্বিতীয় মেয়াদ: ২৫/০৩/২০১৫ – ১২/১২/২০২০

    • তৃতীয় মেয়াদ: ১৩/১২/২০২০ – বর্তমানে দায়িত্ব পালনরত

 

জনাব কাঞ্চন জয় তঞ্চঙ্গ্যাঁ
জনাব কাঞ্চন জয় তঞ্চঙ্গ্যাঁ

 

জনাব কাঞ্চন জয় তঞ্চঙ্গ্যাঁ, সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব কাঞ্চন জয় তঞ্চঙ্গ্যাঁ ১ আগস্ট ১৯৭০ সালে বান্দরবানের বোয়াংছড়ি উপজেলার বিজয় পাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন মরহুম বিজয় চন্দ্র তঞ্চঙ্গ্যাঁ এবং মাতার নাম মরহুমা ভানুমতি তঞ্চঙ্গ্যাঁ। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক।

তিনি রাঙ্গুনিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং রাঙ্গুনিয়া কলেজ থেকে এইচএসসি সম্পন্ন করেন।

🏛️ রাজনৈতিক জীবন:

জনাব কাঞ্চন জয় তঞ্চঙ্গ্যাঁ ছাত্রজীবন থেকেই সক্রিয়ভাবে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত এবং দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক ও স্থানীয় শাসন ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

  • বর্তমান সভাপতি, রোয়াংছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগ

  • নির্বাহী সদস্য, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (১৯৮৫–১৯৯০)

  • কার্যনির্বাহী সদস্য, বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগ (২০২১–বর্তমান)

  • চেয়ারম্যান, আলেক্ষ্যং ইউনিয়ন পরিষদ (১৯৯১–১৯৯৭)

  • সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ –

    • প্রথম মেয়াদ: ২০১১ – ২৫ মার্চ ২০১৫

    • দ্বিতীয় মেয়াদ: ২৫ মার্চ ২০১৫ – ১২ ডিসেম্বর ২০২০

    • তৃতীয় মেয়াদ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ – চলমান

🌱 ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:

তাঁর লক্ষ্য হলো সুন্দর ও শিক্ষিত একটি জাতি গঠনে কার্যকর ভূমিকা রাখা। তিনি বিশ্বাস করেন, জনসেবা ও রাজনৈতিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত, ন্যায়ভিত্তিক ও সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব।

জনাব মো মোজাম্মেল হক বাহাদুর
জনাব মো মোজাম্মেল হক বাহাদুর

 

জনাব মোঃ মোজাম্মেল হক বাহাদুর, সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব মোঃ মোজাম্মেল হক বাহাদুর একজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, যিনি বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর জীবন ও কর্মের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি নিচে উপস্থাপন করা হলো:

ব্যক্তিগত জীবন ও শিক্ষা:

  • জন্মস্থান: বান্দরবান পৌর এলাকা

  • শিক্ষা: বান্দরবান সরকারি কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন

  • পরিবার: তিনি দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক​

রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দায়িত্ব:

  • প্রথম মেয়াদ: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ থেকে ২৫ মার্চ ২০১৫ পর্যন্ত বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন (তারিখে অসঙ্গতি থাকতে পারে)​

  • বর্তমান মেয়াদ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ থেকে পুনরায় সরকার কর্তৃক সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়ে দায়িত্ব পালন করছেন

অন্যান্য তথ্য:

  • হজ্ব পালন: তিনি পবিত্র হজ্জ পালনের লক্ষ্যে সৌদি আরবে ভ্রমণ করেছেন।

বিতর্ক ও সমালোচনা:

জনাব মোজাম্মেল হক বাহাদুরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের অভিযোগ উঠেছে। একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, তিনি ও তাঁর ভাইয়েরা টেন্ডার ও নিয়োগ বাণিজ্যে জড়িত ছিলেন, এবং ৭ বছরে শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন।

 

 

জনাব লক্ষীপদ দাস
জনাব লক্ষীপদ দাস

 

জনাব লক্ষীপদ দাসসদস্যবান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব লক্ষীপদ দাস, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের একজন সদস্য এবং বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি ২৫ মার্চ ২০১৫ থেকে ১২ ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত জেলা পরিষদের সদস্য ছিলেন এবং ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ থেকে পুনরায় এই পদে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বান্দরবান সদরের বাজার এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন এবং দুই কন্যা সন্তানের জনক।

রাজনৈতিক ও পেশাগত জীবন

লক্ষীপদ দাসের রাজনৈতিক জীবন ছাত্রলীগের মাধ্যমে শুরু হয়। ১৯৯৮ সালে তিনি বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেন এবং জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে বিভিন্ন সময় বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে, বিশেষ করে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে।

সাম্প্রতিক ঘটনা

২০২৫ সালের মার্চ মাসে লক্ষীপদ দাসকে ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে বান্দরবান সদর থানায় নাশকতা, দুর্নীতি ও হামলার অভিযোগে মোট পাঁচটি মামলা রয়েছে। গ্রেফতারের পর তাঁকে বান্দরবান সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলা হলে জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয়।​

ব্যক্তিগত জীবন

লক্ষীপদ দাসের পিতা উপেন্দ্র দাস বান্দরবানে একটি লন্ড্রি দোকানে কাজ করতেন। তাঁর পরিবার আর্থিকভাবে সচ্ছল না থাকলেও তিনি প্রবাসে গিয়ে পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজের অবস্থান তৈরি করেন। পরবর্তীতে দেশে ফিরে রাজনীতিতে সক্রিয় হন এবং বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন।​

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

জনাব লক্ষীপদ দাস বান্দরবানের উন্নয়নে কাজ করতে আগ্রহী ছিলেন। তাঁর লক্ষ্য ছিল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই জেলাকে উন্নত ও সুশিক্ষিত সমাজে পরিণত করা, যাতে আগামী প্রজন্ম সুন্দরভাবে জীবন যাপন করতে পারে।

 

জনাব সিংইয়ং ম্রো
জনাব সিংইয়ং ম্রো

 

জনাব সিংইয়ং ম্রোসদস্যবান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব সিংইয়ং ম্রো বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের একজন সম্মানিত সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২৫ মার্চ ২০১৫ থেকে তৃতীয়বারের মতো এই পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং বর্তমানে দায়িত্বে রয়েছেন।

ব্যক্তিগত জীবন

  • জন্মস্থান: বান্দরবান সদর উপজেলার নোয়া পাড়া।

  • পিতার নাম: মৃত চাংঙাক ম্রো।

  • সন্তান: তিনি দুই সন্তানের জনক।

পেশাগত জীবন

  • পদ: সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ।

  • নিয়োগ: ২৫ মার্চ ২০১৫ থেকে তৃতীয়বারের মতো সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

অতিরিক্ত তথ্য

জনাব সিংইয়ং ম্রো ত্রিপুরা উপজাতির একজন সদস্য হিসেবে পরিচিত।

তিনি বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের বিভিন্ন কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে আসছেন। তবে, তার সম্পর্কে ইন্টারনেটে বিস্তারিত তথ্য সীমিত।

 

জনাব ক্যনে ওয়ান চাক
জনাব ক্যনে ওয়ান চাক

 

জনাব ক্যনে ওয়ান চাকসদস্যবান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব ক্যনে ওয়ান চাক একজন সম্মানিত সদস্য হিসেবে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর জীবনী ও কর্মজীবনের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি নিচে উপস্থাপন করা হলো।

🧑‍💼 ব্যক্তিগত তথ্য

  • নাম: জনাব ক্যনে ওয়ান চাক

  • পিতার নাম: মৃত থোয়াই অংগ্য চাক

  • মাতার নাম: মেছা চাক

  • জন্মস্থান: মধ্যম চাক পাড়া, বাইশারী ইউনিয়ন, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা, বান্দরবান জেলা​

  • সন্তান: এক পুত্র সন্তানের জনক​

🏛️ প্রশাসনিক দায়িত্ব

  • প্রথম মেয়াদ: ০৬ আগস্ট ২০১৮ থেকে ১২ ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।​

  • দ্বিতীয় মেয়াদ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ থেকে বর্তমান পর্যন্ত পুনরায় সরকার কর্তৃক সদস্য হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে দায়িত্ব পালন করছেন।​

🎤 দায়িত্ব গ্রহণের সময় বক্তব্য

দায়িত্ব গ্রহণের সময় ক্যনে ওয়ান চাক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি শিক্ষা খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে পার্বত্য এলাকার উন্নয়নে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

🌐 অতিরিক্ত তথ্য

জনাব ক্যনে ওয়ান চাক বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অন্তর্বর্তীকালীন পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

 

বান্দরবান জেলা পরিষদের পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ

 

মিসেস ফাতেমা পারুলসদস্যবান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

মিসেস ফাতেমা পারুল একজন সমাজসেবী, নারী উন্নয়নকর্মী ও বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য। তিনি লামা উপজেলার পশ্চিম রাজবাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা, মরহুম মো. নুরুল হক, একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি দুই পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জননী।​

প্রশাসনিক দায়িত্ব

  • বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য: তিনি ২৫ মার্চ ২০১৫ থেকে ১২ ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত প্রথম মেয়াদে পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ থেকে পুনরায় সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।​

সামাজিক ও নারী উন্নয়ন কার্যক্রম

  • নব জাগরণ মহিলা উন্নয়ন সমিতির নির্বাহী পরিচালক: তিনি লামা উপজেলায় ‘নব জাগরণ মহিলা উন্নয়ন সমিতি’ প্রতিষ্ঠা করে নারীদের প্রশিক্ষণ ও স্বনির্ভরতার জন্য কাজ করছেন। এই সমিতির মাধ্যমে শতাধিক নারী সেলাই, বুটিক, পুতির কাজসহ বিভিন্ন হস্তশিল্পে প্রশিক্ষণ নিয়ে স্বাবলম্বী হয়েছেন।

  • সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রম: তিনি লামা উপজেলায় ৯টি শিশু সদন ও এতিমখানায় ৭৫০টি শীত কম্বল বিতরণ করেছেন। এছাড়া, বাল্যবিবাহ, যৌতুক ও পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।

সম্মাননা

  • জেলার শ্রেষ্ঠ জয়িতা (২০১৭): নারী উন্নয়নে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি ২০১৭ সালে বান্দরবান জেলার শ্রেষ্ঠ জয়িতা নির্বাচিত হন।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

মিসেস ফাতেমা পারুল নারীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর করে তোলার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ ও বাজারজাতকরণ কার্যক্রম সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছেন। তিনি লামা পৌর শহরে একটি শো-রুম স্থাপনের মাধ্যমে নারীদের তৈরি হস্তশিল্প পণ্যের বাজার সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছেন।

মিসেস ফাতেমা পারুলের নেতৃত্বে লামা উপজেলার নারীরা আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠছে এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনছে।

বান্দরবান জেলা পরিষদের পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ

 

মিসেস তিংতিংম্যাসদস্যবান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য মিসেস তিংতিংম্যা একজন অভিজ্ঞ ও নিবেদিতপ্রাণ জনপ্রতিনিধি, যিনি দীর্ঘদিন ধরে পার্বত্য অঞ্চলের উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন।

🧾 ব্যক্তিগত পরিচিতি

  • নাম: মিসেস তিংতিংম্যা

  • জন্মস্থান: উজানী পাড়া, বান্দরবান পৌর এলাকা

  • পিতার নাম: অংথোয়াইপ্রু

  • সন্তান: এক কন্যা ও এক পুত্র

🏛️ প্রশাসনিক দায়িত্ব

  • প্রথম মেয়াদ: ২৫ মার্চ ২০১৫ থেকে ১২ ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

  • দ্বিতীয় মেয়াদ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ থেকে পুনরায় সরকার কর্তৃক সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়ে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

 

জনাব জুয়েল বম
জনাব জুয়েল বম

 

জনাব জুয়েল বমসদস্যবান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব জুয়েল বম একজন সম্মানিত জনপ্রতিনিধি, যিনি বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তাঁর সম্পর্কে বিস্তারিত পরিচিতি নিচে সুশৃঙ্খলভাবে উপস্থাপন করা হলো:​

🧑‍💼 ব্যক্তিগত পরিচিতি:

  • নাম: জনাব জুয়েল বম

  • পিতার নাম: মৃত থাংচুল বম

  • জন্মস্থান: বেথেল পাড়া, রুমা উপজেলা, বান্দরবান

  • পারিবারিক অবস্থা: দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক

🏛️ রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দায়িত্ব

  • পদবী: সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

  • প্রথম নিয়োগ: ২৫ মার্চ ২০১৫

  • বর্তমান মেয়াদ: তৃতীয়বারের মতো দায়িত্ব পালন করছেন

  • যোগাযোগ: মোবাইল নম্বর: ০১৫৫৩৭৮০৩০০

 

📜 অতিরিক্ত তথ্য

  • জনাব জুয়েল বমের নাম সরকারি গেজেট ও জেলা পরিষদের নোটিশে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা তাঁর দায়িত্বের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি প্রদান করে।

জনাব জুয়েল বম বান্দরবানের রুমা উপজেলার বেথেল পাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন এবং বর্তমানে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর দীর্ঘমেয়াদি সেবা ও নেতৃত্ব স্থানীয় ভূমিকা স্থানীয় উন্নয়ন ও প্রশাসনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।

 

বান্দরবান জেলা পরিষদের পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ

 

জনাব শেখ মাহাবুবুর রহমান, সদস্যবান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব শেখ মাহাবুবুর রহমান বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের একজন সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে লামা পৌরসভা থেকে মনোনীত হয়ে পরিষদের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির সদস্য হিসেবে নিযুক্ত হন।

ব্যক্তিগত তথ্য

  • নাম: শেখ মাহাবুবুর রহমান

  • পদবি: সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

  • যোগদানের তারিখ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২০

  • উপজেলা: লামা পৌরসভা

  • যোগাযোগ নম্বর: ০১৫৫০৬০৩২৫৯

পরিষদে ভূমিকা

শেখ মাহাবুবুর রহমান ২০২০ সালে গঠিত ১৫ সদস্যবিশিষ্ট বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির একজন সদস্য। এই পরিষদে ক্য শৈ হ্লা মারমা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ।​

অতিরিক্ত তথ্য

বর্তমানে জনাব শেখ মাহাবুবুর রহমানের সম্পর্কে ইন্টারনেটে সীমিত তথ্য পাওয়া যায়। তবে, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে সদস্যদের তালিকা ও যোগাযোগ তথ্য পাওয়া যেতে পারে।

উল্লেখ্য: জনাব শেখ মাহাবুবুর রহমানের সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন।

বান্দরবান জেলা পরিষদের পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ

জনাব শৈহ্লাচিং বাশৈচিং, সদস্যবান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব শৈহ্লাচিং বাশৈচিং বর্তমানে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের একজন সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে প্রথমবারের মতো এই পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। বর্তমানে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, যা ১১ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করে।

পরিচিতি

  • নাম: জনাব শৈহ্লাচিং বাশৈচিং

  • পদবি: সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

  • প্রথম নিয়োগ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২০

  • বর্তমান দায়িত্ব: অন্তর্বর্তীকালীন পরিষদের সদস্য (দায়িত্ব গ্রহণ: ১১ নভেম্বর ২০২৪)

দায়িত্ব ও অবদান

জনাব শৈহ্লাচিং বাশৈচিং বান্দরবান জেলার উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। তিনি জেলার বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পে অংশগ্রহণ করছেন এবং স্থানীয় জনগণের কল্যাণে কাজ করছেন।

অতিরিক্ত তথ্য

বর্তমানে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে অধ্যাপক থানজামা লুসাই দায়িত্ব পালন করছেন।

যদি আপনি জনাব শৈহ্লাচিং বাশৈচিং-এর শিক্ষাগত যোগ্যতা, পূর্ববর্তী কর্মজীবন বা অন্যান্য অবদানের বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তবে আমি আরও অনুসন্ধান করে তা সরবরাহ করতে পারি।

বান্দরবান জেলা পরিষদের পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ

 

জনাব সিঅং খুমী, সদস্যবান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব সিঅং খুমী একজন প্রভাবশালী জননেতা ও সমাজসেবক, যিনি ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ থেকে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে মনোনীত হয়ে পরিষদের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির সদস্য হিসেবে নিযুক্ত হন ।

প্রাথমিক পরিচিতি

  • নাম: জনাব সিঅং খুমী

  • পদবি: সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

  • যোগদানের তারিখ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২০

  • মোবাইল নম্বর: ০১৫৫৬৭৪৮৪২৮

সামাজিক ও সাংগঠনিক ভূমিকা

জনাব সিঅং খুমী শুধু রাজনৈতিক দায়িত্বেই সীমাবদ্ধ নন; তিনি সমাজসেবায়ও সক্রিয়। তিনি বাংলাদেশ খুমী কল্যাণ এসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া, ২০২৩ সালে বান্দরবানে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটি গঠনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন, যা কুকি চীন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)-এর বিপথগামী সদস্যদের সমাজে পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গঠিত হয় ।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

জনাব সিঅং খুমী পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি, উন্নয়ন ও সামাজিক সম্প্রীতি রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি খুমী জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে কাজ করে যাচ্ছেন।

যোগাযোগ

  • মোবাইল: ০১৫৫৬৭৪৮৪২৮

  • কার্যালয়: বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ, বান্দরবান

জনাব সিঅং খুমীর নেতৃত্ব ও সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ড পার্বত্য অঞ্চলের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

জনাব সত্যহা পানজি ত্রিপুরা
জনাব সত্যহা পানজি ত্রিপুরা

 

জনাব সত্যহা পানজি ত্রিপুরা, সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

নিচে জনাব সত্যহা পানজি ত্রিপুরা, সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ-এর পরিচিতি সুশৃঙ্খলভাবে উপস্থাপন করা হলো:

🧑‍💼 পরিচিতি

নাম: জনাব সত্যহা পানজি ত্রিপুরা
পদবি: সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ
যোগদানের তারিখ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২০
মোবাইল নম্বর: ০১৫৫২৪৩৪৩৭২

জনাব সত্যহা পানজি ত্রিপুরা ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। তিনি বান্দরবান সদর উপজেলার প্রতিনিধি হিসেবে পরিষদে দায়িত্ব পালন করছেন।

🏛️ দায়িত্ব ও কার্যক্রম

বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে জনাব সত্যহা পানজি ত্রিপুরা জেলার উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন। তিনি স্থানীয় জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন এবং পার্বত্য অঞ্চলের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।

🌍 ভ্রমণ

জনাব সত্যহা পানজি ত্রিপুরা বিভিন্ন সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরকারি ও ব্যক্তিগত কাজে ভ্রমণ করেছেন। তবে তাঁর আন্তর্জাতিক ভ্রমণ সম্পর্কিত তথ্য বর্তমানে উপলব্ধ নয়।

🎯 ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

জনাব সত্যহা পানজি ত্রিপুরা পার্বত্য অঞ্চলের উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সংরক্ষণে কাজ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। তিনি স্থানীয় জনগণের জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে আগ্রহী।

জনাব দুংড়িমং মার্মা
জনাব দুংড়িমং মার্মা

 

 

জনাব দুংড়িমং মার্মা, সদস্য, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ

জনাব দুংড়িমং মার্মা ১৩ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে প্রথমবারের মতো বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে গঠিত জেলা পরিষদের একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

🎯 দায়িত্ব ও অবদান

জনাব মার্মা বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের একজন সদস্য হিসেবে জেলার উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করছেন। তিনি জেলার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয়ভাবে জড়িত।

🌍 ভ্রমণ ও আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা

জনাব মার্মার ভ্রমণ ও আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।

🎯 ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

জনাব মার্মার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।

 

বুদ্ধ ধাতু জাদি
বুদ্ধ ধাতু জাদি

 

দ্রষ্টব্য: উপরোক্ত তথ্যসমূহ বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগৃহীত এবং প্রাসঙ্গিক তথ্যের ভিত্তিতে উপস্থাপন করা হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ

3 thoughts on “বান্দরবান জেলা পরিষদের পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ: নেতৃত্বের ধারাবাহিকতায় এক উজ্জ্বল ইতিহাস”

Leave a Comment